গ্রাম অঞ্চলের ছোটখাটো দেওয়ানী ও ফৌজদারী (৭৫,০০০/= টাকার মধ্যে) বিরোধ আদালত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা।
১। চুরি সংক্রান্ত বিষয়াদি
২। ঋগড়া -বিবাদ
৩। শক্রতামূলক ফসল ,বাডি বা অন্য কিছুর ক্ষতি সাধন
৪। গবাদী পশু হত্যা বা ক্ষতিসাধন
৫। প্রতারণামুলক বিষয়াদি
৬। শারিরীক আক্রমণ ,ক্ষতি সাধন, বল প্রয়োগ করে ফুলা ও জখম করা ।
৭। গচিছত কোনো মুল্যবান দ্রব্য বা জমি আত্নসাৎ
দেওয়ানী বিষয়
১। স্হাবর সম্পতি দখল পুনরুদ্ধার
২। অস্হাবর সম্পত্তি বা তার মূল্য আদায়
৩। অস্হাবর সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়
৪। কৃষি শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরী পরিশোধ ও ক্ষতিপুরণ আদায়ের মামলা
৫। চুক্তি বা দলিল মূল্যে প্রাপ্য টাকা আদায়
"অ্যাকটিভেটিং ভিলেজ কোর্টস ইন বাংলাদেশ" গ্রাম আদালত, বাংলাদেশ সরকারের পাইলট প্রকল্প। যা ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক ও কারিগরী সহযোগীতায় স্থানীয় সরকার শাখা, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হচ্ছে । এই প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে অসহায়, দরিদ্র, নারী, শিশু ও ন্যায় বিচার প্রাপ্তির অধিকার হতে বঞ্চিত জনসাধারণকে অল্প খরচে স্বল্প সময়ে স্থানীয় ভাবে এবং স্থায়ী বিরোধ সমাধান করে দিয়ে ন্যায় বিচার প্রতিষ্টা করা।
স্হানীয়ভাবে পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের বিচার প্রাপ্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০৯ মে ১৯ নং আইনের মাধ্যমে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত আইন, যা ২০১৩ ইং সনে সংশোধন হয়ে ২৫০০০ টাকা থেকে ৭৫০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ আদায়ের এখতিয়ার হয় । এ আইনের মূল কথাই হলো স্হানীয়ভাবে স্বল্প সময়ে বিরোধ নিষ্পিত্তি।নিজেদেন মনোনীত প্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রাম আদালত গঠন করে বিরোধ শান্তি পূর্ণ সমাধানের মাধ্যমে সামাজিক শান্তি ও স্হিতিশীলতা বজায় থাকে বলেই এ আদালতের মাধ্যমে আপামর জনগণ উপকৃত হচ্ছেন । ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক ও কারিগরী সহযোগিতায় অ্যাকটিভেটিং ভিলেজ কোর্টস ইন বাংলাদেশ প্রকল্প, যা, স্থানীয় সরকার শাখা, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হচ্ছে । ইউপি অফিস: তেতলী ইউনিয়ন কমপ্লেক্সের নিচ তলায় ১০৭ নং কক্ষে অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস